গত ২৪ ঘন্টায় স্বরূপকাঠি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩১ জনের নমুনা টেষ্ট করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৪জনের রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে যা শতকরা হিসেবে ৭৭.৪৪ ভাগ। করোনার এই উর্ধ্বগতি রোধে এবং লকডাউন কার্যকর করতে কঠোর ভুমিকা নিতে দেখা গেছে উপজেলা প্রশাসনকে কোন প্রকার চায়ের দোকান খোলা দেখলে তা বন্ধ করেদিয়ে চাবি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং প্রশাসনের সাথে রয়েছে বিজেবি ও সেনাবাহিনী টহল ছাড়াও বিভিন্ন পয়েন্টে মোতায়েন আছে পুলিশ।
অপরদিকে শহরের ওষুধের দোকান ও হোটেল ছাড়াও সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা রাখার অনুমতি মিলেছে মুদি দোকানিদের এবং অন্যসব দোকান মার্কেট এবং গণপরিবহন বন্ধ রয়েছে।
এদিকে নির্দেশনা অমান্য করায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোশারেফ হোসেন ও সহকারি কমিশনার(ভুমি)ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মো.বশির গাজীর নেতৃত্বে পৃথক ভ্রাম্যমান আদালতে ৫১ হাজার চারশত টাকা জরিমানা করেন। এদের মধ্যে আসলাম চিড়ারমিল কে খোলা রেখে কাজ করা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মালামাল রাখার দায়ে ২৪ হাজার টাকা এবং একই অপরাধে চানমিয়া মুড়িরমিল মালিক কে ২৪ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এছাড়াও সজিব নামে এক চায়ের দোকানিকে ২হাজার টাকা মটর সাইকেলের কাগজ পত্র না থাকা এবং বিনা কারনে ঘর থেকে বের হওয়ার কারনে ১হাজার দুইশত টাকা এবং এক পথচারীকে ২শত টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।